Responsive Ads Here

খুবাইব ও আসেম আনসারীর রা: এর শহীদ হওয়ার মর্মান্তিক কাহিনী

সফর মাসে আজল ও কারা গোত্রের কতক ব্যক্তি নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সমীপে উপস্থিত হয়ে জানায়, আমাদের বংশের লোকজন ইস...




সফর মাসে আজল ও কারা গোত্রের কতক ব্যক্তি নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সমীপে উপস্থিত হয়ে জানায়, আমাদের বংশের লোকজন ইসলাম কবুল করে নিয়েছে ৷ তাই আমাদের সাথে আপনি কতক মুসলমানকে যদি পাঠান,  যারা আমাদেরকে কোরআন শরীফ পড়তে শিখাবে এবং ইসলামের বিভিন্ন আদেশ-নিষেধ নিয়ম-নীতি শিখাবে তাহলে খুব ভালো হতো ৷ তাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে নবীজি তাদের সাথে দশজন সাহাবী কে পাঠাতে সম্মত হন ৷ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে দশজন সাহাবী কে পাঠিয়ে ছিলেন তাদের কতকের নামঃ আসেম ইবনে সাবেত রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু ৷ আব্দুল্লাহ ইবনে তারেক রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু ৷ খুবাইব ইবনে আদি রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু ৷ মাছাদ ইবনে আবি মারছাদ রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু ৷ মাতাব ইবনে উবাইদ রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু ৷ ইনি আব্দুল্লাহ ইবনে তারেক -এর  বৈমাত্রেয় ভাই ছিলেন ৷ আল্লাহ তাআলা তাদের আমির নিযুক্ত করা হয় আসেম ইবনে ছাবেত রা: কে ৷

তাঁরা রওয়ানা করলেন, যখন তাঁরা 'রাজী' নামক স্থানে পৌঁছেন, যা মক্কা ও উসফান নামক স্থানের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত ৷ তখন এই বিশ্বাসঘাতকের দল তাদের সাথে চূড়ান্ত দুর্ব্যবহার করলো, চুক্তি ভঙ্গ করলো, নিরাপত্তার বিপরীত আচরণ প্রদর্শন করলো ৷ তারা বনু লিহয়ান গোত্রকে মুসলমানদের উপর আক্রমণের ইশারা করল ৷ তারা প্রায় দুশত তীরন্দাজকে তাঁদের পিছু ধাওয়ার জন্য পাঠাল ৷ এরা তাঁদের চিহ্ন দেখে চলতে থাকে। যখন তারা খুব নিকটে এসে গেল তখন হযরত আসেম রা: তাঁর সাথীদের নিয়ে এক টিলায় উঠে গেলেন ৷ 
আর কাফিররা তাঁদের ঘিরে ফেলল এবং তাঁদেরকে বলতে লাগল, তোমরা নিচে নিমে আস,  আমরা তোমাদের নিরাপত্তা প্রদান করছি ৷ আমরা তোমাদের অঙ্গীকার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি যে, তোমাদের মধ্য হতে কাউকে আমরা হত্যা করব না। 
তখন আসিম ইব্নু সাবিত (রাঃ) বললেন, ‘আল্লাহর কসম! আমি কোন কাফিরদের নিরাপত্তায় নিচে নেমে আসব না। সেই সাথে দোয়া পড়লেন: اللهم اخبر عنا رسولك হে আল্লাহ! আমাদের পক্ষ থেকে আপনার নবীকে আমাদের অবস্থা পৌছিয়ে দিন।’ আল্লাহ তাআলা আসেম রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু এর দোয়া কবুল করেন, সে সময়ই নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ওহী মারফত তাদের সার্বিক অবস্থা অবগত হন এবং সেসময়ই সাহাবায়ে কেরামকে অবহিত করেন ৷

এ সময় আছেম বিন ছাবেত রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু আরো একটি দোয়া করেছিলেন তা হচ্ছে: اللهم اني احمي لك اليوم دينك فاحم لي لحمي  হে আল্লাহ!  আমি আজ আপনার দিনের হেফাজত করে যাচ্ছি, আপনি আমার দেহের হেফাজত করুন ৷ এরপর কাফেরদের সাথে লড়তে লড়তে আসেম রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু সহ 7 জন শহীদ হয়ে গেলেন ৷ এসময় হযরত আসেম রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু বলছিলেন; الموت حق والحياة باطل★وكل ماهم الا له نازل
بالمرء والمرء اليه ائل★ان لم اقاتلكم فاي هابل মৃত্যুই চিরন্তন সত্য, বরং জীবনই তার তুলনায় অসত্য , আর আল্লাহ যখন যাকে বিপদ দেওয়ার ইচ্ছা করবেন তা সে বিপদে পড়তেই হবে ৷ আর প্রতিটি মানুষেরই আল্লাহর দরবারে অবশ্যই যেতে হবে ৷ আর তাই, আমি যদি তোমাদের সাথে লড়াই নাও করি তবুও আমাকে আল্লাহর দরবারে যাওয়া থেকে কেউ ফিরিয়ে রাখতে পারবে না ৷

অতঃপর অবশিষ্ট তিনজন খুবাইব আনসারী, যায়দ ইব্নু দাসিনা (রাঃ) এবং আব্দুল্লাহ ইবনে তারেক তাদের দেয়া প্রতিশ্রুতি অঙ্গীকারের উপর নির্ভর করে টিলা থেকে তাদের নিকট অবতরণ করলেন। মুশরিকদল তাঁদের ধনুক থেকে ছিলা খুলে সেগুলো দিয়ে তাঁদেরকে বাধতে শুরু করে ৷ এ অবস্থা দেখে হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে তারেক রা: বললেন, 
শুরুতেই বিশ্বাসঘাতকতা! ভবিষ্যতে আরো না জানি কত কি করবে ৷ আল্লাহ্ কসম! আমি তোমাদের সঙ্গে যাবো না, যাঁরা শহীদ হয়েছেন আমি তাঁদেরই পদাঙ্ক অনুসরণ করব।’ 
কাফিররা তাঁকে টেনে হেঁচড়েই শহীদ করে ফেলে এবং তারা খুবাইব ইব্নু দাসিনাকে নিয়ে চলে যায়। অবশেষে তাঁদের উভয়কে মক্কায় বিক্রয় করে ফেলে। 
উমাইয়া ইবনে খালাফের পুত্র সাফওয়ান ইবনে উমাইয়া বদর যুদ্ধে খুবাইব রা: এর হাতে নিহত হয়েছিল, তার সন্তানেরা খুবাইব রা: কে কিনে নিল ৷ 
সাফওয়ান তার বন্দীকে হত্যা করায় বিলম্ব করতে চাইলো না ৷ তাই সে তার ক্রীতদাস নাস্তাস - এর সাথে যায়েদ রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কে হারাম এলাকার বাইরে তানঈম নামক স্থানে পাঠিয়ে দিল ৷ (হারাম এলাকায় কোন ধরনের খুন-খারাবি নিষিদ্ধ, তা মক্কার মুশরিকদলও মেনে চলত ৷)  হত্যার তামাশা দেখার জন্য কাফেরদের অনেকেই সেখানে ভিড় করে ৷ এই দর্শকদের মাঝে আবু সুফিয়ানও ছিল ৷ সে এগিয়ে এসে যায়েদ রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু কে বলল, যায়েদ!  আমি তোমাকে আল্লাহর কসম দিয়ে একটি কথা বলি, তুমি কি একথা পছন্দ করবে যে,  তোমাকে ছেড়ে দেওয়া হবে এবং তার বদলে মুহাম্মদকে হত্যা করা হবে?  হযরত যায়েদ রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু উত্তেজিত হয়ে উঠলেন, উত্তপ্ত কণ্ঠে বললেন, আমি আল্লাহর কসম দিয়ে বলছি, আমি একথাও মেনে নিতে রাজি নয় যে, আমি আমার ঘরে আরাম করে বসে থাকি আর নবীজির পায়ে একটি কাঁটা ফুটুক ৷ 
আবু সুফিয়ান তার জবাব শুনে বলল, আল্লাহর কসম আমি কাউকে কারো এত বেশি ভক্ত প্রেমিক ও প্রেমপারা দেখি নি, যতটা মুহাম্মদের ভক্তও শিশুদের অবস্থা দেখতে পাচ্ছি ৷  এরপর নাস্তাস হযরত যায়েদ রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কে শহীদ করে দেয় ৷ পরবর্তীকালে নাস্তাস ইসলাম কবুল করেছিলেন ৷

খুবাইব (রাঃ) নিষিদ্ধ মাস শেষ না হওয়া পর্যন্ত কিছু দিন তাদের নিকট বন্দী অবস্থায় কাটান 
নিষিদ্ধ মাস বা আশহুরে হুরুম শেষে কাফেররা খুবাইব (রাঃ)-কে শহীদ করার সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত নিল, তখন খুবাইব (রা:) পরিষ্কার - পরিচ্ছন্ন হওয়ার ইচ্ছায় হারেছের কন্যা জয়নাবের নিকট থেকে ক্ষুর চেয়ে নেন ৷ (যায়নাব পরবর্তী সময়ে ইসলাম কবুল করেন) যায়নাব তাকে ক্ষুর দিয়ে আপন কাজে ব্যস্ত হয়ে যান ৷ যায়নাব বলেন, সে সময় ঘটনাক্রমে আমার এক ছেলে আমার অজ্ঞাতে খুবাইবের নিকট চলে যায় এবং আমি দেখলাম যে, আমার ছেলে খুবাইবের উরুর উপর বসে রয়েছে এবং খুবাইবের হাতে রয়েছে ক্ষুর। 
এ দৃশ্য দেখে আমি ভয়ে সাদা হয়ে গেলাম। খুবাইব আমার চেহারা দেখে বুঝতে পারলেন যে, আমি ভয় পাচ্ছি। তখন তিনি বললেন, তুমি কি ভয় করো যে, আমি শিশুটিকে হত্যা করে ফেলব? কখনোই নয়, ইনশাআল্লাহ এমনটা আমি কখনো করব না। আমরা বিশ্বাস নষ্ট করি না ৷ 
যায়নাব তাই বার বার এ কথা বলতেন,
ما رايت اسيرا قط خيرا من خبيب، لقد رايته يأكل من قطعة عنب وما بمكة يومئذ ثمرة وانه لموثق في الحديد وما كان الارزق رزقه الله، .
"আল্লাহ্ কসম! আমি খুবাইবের মত উত্তম কোন বন্দী কখনো দেখিনি। 
আল্লাহ্ শপথ! আমি একদা দেখলাম, তিনি লোহার শিকলে আবদ্ধ অবস্থায় ছড়া হতে আঙ্গুর খাচ্ছেন, যা তাঁর হাতেই ছিল। অথচ সময় মক্কায় কোন ফলই পাওয়া যাচ্ছিল না। তো ছিল আল্লাহ তাআলার পক্ষ হতে প্রদত্ত জীবিকা, যা তিনি খুবাইবকে দান করেছেন। "

অতঃপর তারা খুবাইবকে শহীদ করার উদ্দেশে হারাম এলাকার বাইরে তানঈম নামক স্থানে নিয়ে গেল, তখন খুবাইব (রাঃ) তাদেরকে বললেন, আমাকে দুরাকআত সালাত আদায় করতে দাও। তারা তাঁকে সে অনুমতি দিল। তিনি দুরাকআত সালাত আদায় করে নিলেন। অতঃপর তিনি বললেন, ‘তোমরা যদি ধারণা না করতে যে, আমি মৃত্যুর ভয়ে ভীত হয়ে পড়েছি তবে আমি সালাতকে দীর্ঘ করতাম। এর পর তিনি দোয়া করেন,
اللم احصهم عددا واقتلهم بددا ولا تبق منهم احدا. হে আল্লাহ! আপনি তাদের প্রত্যেককে নিজ আয়ত্বে রাখুন (অর্থাৎ তাদের প্রত্যেককে শাস্তি দিন)  তাদেরকে এক এক করে ধ্বংস করুন। তাদের কাউকে রেহায় দেবেন না ৷  অতঃপর তিনি কবিতা দুটি আবৃত্তি করলেন: ﻓﻠﺴﺖ ﺃﺑﺎﻟﻲ ﺣﻴﻦ ﺃﻗﺘﻞ ﻣﺴﻠﻤﺎً *** ﻋﻠﻰ ﺃﻱّ ﺟﻨﺐٍ , ﻛﺎﻥ ﻓﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﺼﺮﻋﻲ
ﻭﺫﻟﻚ ﻓﻲ ﺫﺍﺕ ﺍﻹﻟﻪ ﻭﺇﻥ ﻳﺸﺄ *** ﻳﺒﺎﺭﻙ ﻋﻠﻰ ﺃﻭﺻﺎﻝِ ﺷﻠﻮ ﻣﻤﺰّﻉ
যখন আমি মুসলিম হিসেবে শহীদ হচ্ছি,  কোন পার্শে আমি পড়ে মারা যাচ্ছি তাতে আমার কোন রূপ পরোয়া নেই
আল্লাহ্ উদ্দেশ্যে আমাকে যেখানেই মাটিতে লুটিয়ে ফেলা হোক না কেন
আমার মৃত্যু আল্লাহ তাআলার জন্যই হচ্ছে। তিনি যদি ইচ্ছা করেন,
তবে আমার দেহের প্রতিটি খন্ডিত জোড়াসমূহে বরকত সৃষ্টি করে দিবেন।
এরপর খুবাইব (রা:) কে শুলিতে চড়ানো হয় 
অবশেষে হারিসের পুত্র তাঁকে শহীদ করে ফেলে। বস্তুত যে মুসলিম ব্যক্তিকে বন্দী অবস্থায় শহীদ করা হয় তার জন্য দুরাকআত সালাত আদায়ের রীতি খুবাইব (রাঃ)- প্রবর্তন করে গেছেন। 
মক্কার কাফেররা হযরত খুবাইব রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কে হত্যা করার পর শুলিতে ঝুলিয়ে রাখে ৷ নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত জুবায়ের ও মিকদাদ রাযিআল্লাহ তা'আলা আনহু কে পাঠালেন  খুবাইবের লাশ মদিনায় নিয়ে আসার জন্য ৷  তারা যখন মক্কা নিকটবর্তী তানঈম এলাকায় এলেন, দেখতে পেলেন 40 জন কাফের লাশের পাহারায় রয়েছে, তবে তারা সকলেই আশেপাশে ঘুমিয়ে পড়ে রয়েছে ৷  তারা দুজন সকলকে ঘুমন্ত দেখে-শুলি থেকে লাশ নামিয়ে ঘোড়ায় রাখলেন ৷  তখনো  লাশটি ছিল তরুতাজা- সজীব, অথচ ততদিনে মৃত্যুর পর 40 দিন গত হয়ে গিয়েছে ৷ 


মুশরিকরা যখন ঘুম থেকে উঠে দেখল, লাশ যথাস্থানে নেই ৷ তখন চারপাশে খোঁজ করতে নেমে পড়ল ৷  তারা শেষ পর্যন্ত জুবায়ের ও মিকদাদ রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু এর সন্ধান পেয়ে গেল ৷  যখন সাহাবিরা  দেখলেন, লাশ নিয়ে যাওয়া সম্ভব নয় ৷ তখন তারা লাশ মাটিতে নামিয়ে রাখলেন ৷  লাশ মাটিতে রাখা মাত্র মাটি বিদীর্ণ হয়ে লাশটিকে আত্মস্থ করে ফেলল ৷ তাই খুবাইব (রা:) কে بليع الارض (মাটি যাকে গলাধকরণ করেছে) বলা হয় ৷ 
ওহুদ যুদ্ধে আসেম রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু সালাফা বিনতে সাঈদ নামক এক মহিলার দুই পুত্রকে হত্যা করেছিলেন ৷  এ প্রেক্ষিতে ওই মহিলা মানত করেছিল,  সে আসেম -এর মাথার খুপড়িতে করে মদ পান করবে ৷  তার এ মানতের বিষয়টি সকলের জানা ছিল,  তাই হুযাইল গোত্রের কিছু লোক মৃত্য আছেম - এর মাথা কেটে নিতে এগিয়ে এল,  তাহলে সালাফার নিকট তা বিক্রয় করে বেশ মোটা অংকের বিনিময়ে পাওয়া যাবে ৷  ইমাম তাবারী (রহ:)  বলেন, সালাফা ঘোষণা দিয়েছিল, যে কেউ আছেম - এর মাথা নিয়ে আসবে তাকে একশতটি উট পুরস্কার দেওয়া হবে ৷ 

হযরত আসেম রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু তাঁর লাশের প্রতি যেন কোন অসদাচারণ না করা হয় সেজন্য পূর্বেই দোয়া করেছিলেন,  আল্লাহ তাআলা তার দোয়া কবুল করে তার লাশের হেফাজতের ব্যবস্থা করেন ৷  তিনি ভিমরুলের এক বিশাল ঝাঁক পাঠিয়ে দিলেন,  ভিমরুলগুলি  আছেম -এর লাশটিকে চারদিক থেকে ঘেরাও করে রইল, ফলে একটি কাফের ও তার কাছেও আসতে পারল না ৷ সন্ধ্যাবেলায় ভিমরুলের দল চলে গেলে তখন মাথা কেটে নিব, এ ধারণা করে তখন তারা চলে গেল ৷ কিন্তু সে সন্ধ্যায় পানির বিশাল এক ঢল নেমে এল, সে ঢলের পানি লাশ কোথায় বয়ে নিয়ে গেল তার আর কোনো উদ্দেশই থাকলো না ৷  কাফের দল ব্যর্থ ও হতাশ হয়ে ফিরে গেল ৷ 

COMMENTS

3/random/post-list

Author Details

নাম

আকাবিরদের জীবন ও কর্ম,6,ই'তিকাফ,1,ইতিহাস,16,ইসলামি জীবন ব্যবস্থা,1,ঈমান -আকায়েদ,1,কুরবানী-আকীকা,3,জায়েয -নাজায়েয,2,তালাক,1,নামাজ,2,পবিত্রতা,1,পরকাল,3,প্রবন্ধ,4,ফাতাওয়া,22,ফাযায়েল - মাসায়েল,5,বিদয়াত-কুপ্রথা,1,বিবাহ -শাদী,1,বিবিধ,4,বিস্ময়কর ঘটনাবলি,10,ভ্রান্ত মতবাদ,1,যাকাত,1,রোযা,9,হজ্জ,1,হিকায়াতে সাহাবা,12,
ltr
item
ইসলামের আলো: খুবাইব ও আসেম আনসারীর রা: এর শহীদ হওয়ার মর্মান্তিক কাহিনী
খুবাইব ও আসেম আনসারীর রা: এর শহীদ হওয়ার মর্মান্তিক কাহিনী
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiXFPPDMQm5eME7bVrF9Kuwd6R8eTpUuoqvqL-k3P28D62892JVVYiVh5aBcloA8q55TWyBPo2RBnSUbDzY9NtxJ9UaYU8vclEgQkbsSfO5HILY_RxzjSNDLMo3JBe4Vi9oso47IOgevHnz/s640/01-2014-08-1.jpg
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiXFPPDMQm5eME7bVrF9Kuwd6R8eTpUuoqvqL-k3P28D62892JVVYiVh5aBcloA8q55TWyBPo2RBnSUbDzY9NtxJ9UaYU8vclEgQkbsSfO5HILY_RxzjSNDLMo3JBe4Vi9oso47IOgevHnz/s72-c/01-2014-08-1.jpg
ইসলামের আলো
https://islamickolam.blogspot.com/2019/09/blog-post_9.html
https://islamickolam.blogspot.com/
https://islamickolam.blogspot.com/
https://islamickolam.blogspot.com/2019/09/blog-post_9.html
true
2611355369920375554
UTF-8
Loaded All Posts Not found any posts VIEW ALL Readmore Reply Cancel reply Delete By Home PAGES POSTS View All RECOMMENDED FOR YOU LABEL ARCHIVE SEARCH ALL POSTS Not found any post match with your request Back Home Sunday Monday Tuesday Wednesday Thursday Friday Saturday Sun Mon Tue Wed Thu Fri Sat January February March April May June July August September October November December Jan Feb Mar Apr May Jun Jul Aug Sep Oct Nov Dec just now 1 minute ago $$1$$ minutes ago 1 hour ago $$1$$ hours ago Yesterday $$1$$ days ago $$1$$ weeks ago more than 5 weeks ago Followers Follow THIS PREMIUM CONTENT IS LOCKED STEP 1: Share. STEP 2: Click the link you shared to unlock Copy All Code Select All Code All codes were copied to your clipboard Can not copy the codes / texts, please press [CTRL]+[C] (or CMD+C with Mac) to copy